কে বলেছে তোমাদের!
আমি চেয়েছি বিছিন্ন বিক্ষুব্ধ সুখ।
কাঁদা-মাটি ঘাস পচাঁ গুন্ধ হাড় ভাঙা খাটুুনি, তেজক্রিয়তা আর সচল শরীর।
খাবো ভাত, মাংস, ডাল, দুধ একি আমার অরুচি না কুরুচি?
দেখুক বিশ্বমানব এ কি পরিস্থিতি কোদাল হাতে রক্ত ফোসকা অনুভূতি।
মাঠে যায়- রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে কি শীত কি গ্রীষ্ম; তার কি জানে ভদ্র জারজ।
অভাব ঋণ জরাজীর্ণ অসহায় বাপ,
সন্তানদের অসুখ ওষুধ ছাড়াই হয় তা প্রতিরোধ!
তার কি যানে অসাধু মানবসমাজ।
সময় মতো পানি নেই, সার নেই, কীটনাশক নেই; তার সবই দুস্পাপ্য এরং ব্যয়বহুল,
আর তারা চায় চিকন আরো বেশি চিকুন মৌসুমে মৌসুমে তাদের জন্যই আবিষ্কার হয় নতুন চিকুন সুস্বাদু চাল।
কে বলবে না এই রাষ্ট-বিজ্ঞান পশুচোদার।
এখানে নেই মান-মর্যাদা, ন্যাযতা কোনো চাষাভূষার।
কে হে তোর বাপ বুকাচোদা ...
অশান্তি, গোমড়া, অশুভনিদ্রা নিরাপত্তাহীনতা জীবন জোরা।
আর সরকারি? শীততাপনিয়ন্ত্রক রক্তচোষা নিরাপদ জীবন।
কি চেয়েছি আমরা!
যেখানে নেই মৌলিক অধিকার, কি বলবে তোদের হারামজাদা।
আমি কৃষক
আমি কৃষকের সন্তান; তোরা থাকিস আকাশে আমি থাকি মাটিতে।
দেখবি তোরা?
সেই চক্ষু দিয়েছে কি তোদের ইশ্বর ঘাড়ত্যাড়া।
0 Comments