গাজা খেয়ে- যা’ই কও শরীর ঠিক রাখতে হবে
এখন থেকে; আর কোনো গ্যাজা খুরি গল্প নয় এ এক কবির কবিতা, জন্মের আগে ও পরে কখনো এরকম বার্তা আসে নি কাছে
তবুও কবি আজ নিজেকে নতুন করে আরো বেশি করে কবি ভাবতে লাগলো
যে কবি গ্যাজা খেতে আর কবিতা লিখতে শিখেছে একই ‍ঋতুতে
ফুল ফুটলো ঝরে গেলো কতো শীতের অভিশাপে
পাতার সাথে টুকিটাকি থেকে নাসির ভায়ের চায়ের স্টল পর্যন্ত কতো পাতা ঝারু দিয়ে নিয়ে গেলো বস্তা করে
এই অবলা রাতে আজ এই সব বেদনার আর্তনাদ মনে হয়।
এদিকে প্যারিস কেঁদে লাইব্রেরি হাসে কতো মিশিল এসে থামলো কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে
কতো ভাষণ কতো শাসন করা হলো সরকার কে
কই কান নিয়ে গেছে চিলে
চিল তাই হেসে কই, কইবি কথা ক আমি পাঠিয়ে নক্ষত্র থেকে পৃথিবীর মাটি জল বায়ু প্রাণ তোর কথা শুনবে।
আমি তাই কতো আগ্রহ নিয়ে বসে রয় কখনো কখনো সাংবাদিক টিভি চ্যানেল বাড়িতে
এসে হাজির কখনো বা মাঠে মরিজের বাড়িতে
কই আসে না তো কেউ;
আমার আগ্রহ বাড়ে, যা কিছু আমার প্রাপ্য যা কিছু আমার প্রয়োজন যা কিছুতে আমার অভাব
যা কিছুতে আমার ভাব তার সব ক’টি আমার প্রত্যাশা
আর বছর দুয়েক পর যা কিছু চাইবো একবারে অর্ধেক টা পাবো বাঁকি কাজের পর ন্যায্য ফল
যারা বেইমানি করে না আমি আজ তাদের দল সদস্য সভা মন্ডল।
আমরা এখানে বুুুঝিয়ে নিবো নিজের দাম
সাথে সাথে বুঝিয়ে দিবো পাশের মানুষের যতো মান।

১২/০৩/২০২১
রাত-১০ঃ৫৮, ঘরর কোণে।
একলা ফাগুন