কবিতা আমার হীন হয়
মুখের উপর হেও করে, আমি হাসতে হাসতে জবাব দেই, আমি এরকমই কথা শুনতে চাই কেউ বলে না আমায়, সে হাসতে হাসতে বললো কষ্ট পেয়ে পেয়ে পুড়ে পুড়ে। আমি বললাম হ্যা, এবার হাসি ম্লান মনে হয়চায়ের দোকানে মেহেদী কে দেখিয়ে দিয়ে বললো এ তো পাগলা হয়ে গ্যাছে, সে বললো ওহ মা তুই জানিসই না, এ তো পাগলাই
তাদের কথা শুনি আর কিছুটা হীন হয় বাজার ভেবে আমি হাসি সেই ছাপ হাসিতে থেকে যায়।
তবুও আমি, আমার মতো তাদের বুঝতে দেই নি এইধরনের কথা আমাকে হীন করে,
আমি ভুলতে পারি খুব সহজেই
কিন্তু নিজের মনে যে বেধে থাকে নিজের ভুল সে কথা কে বুঝে?
এই সংস্কার কি করে,
আমাদের বেড়ে উঠাই কতোটুকু সহযোগী আচরণ করে?
এই প্রশ্নের দ্বান্দ্বিক উত্তর আছে।
আমি বলিনি সে কথা বলতে চাই নি আজ, সে কথা কবে কার কোন প্রশ্ন আমাকে আজকে এখানে থামাই।
আমি হারিনি কখনো, হারার অনুভূতি হারিয়ে ফেলেছি,
ফিরে পেতে চাই না সেই বিষাদ।
এখন অমল চারপাশ, তোমার আমার খ্যালা বন্ধ বুন্দি কাঠগড়ায়।
দেখা হবে ফিরে এসে মুক্তির উল্লাসে আবার
আমাদের মিলন হবে পূর্ণ সেই জ্যোছনার রাত।
মিঠিমিঠি রোদ খুলা আকাশ যেনো সকালের শুরু
গাছের গোড়ায় পানি ঢেলে, ক্ষত -প্রাণ হীন সবুজ দেখে দুঃখ জাগে ভেবে।
আমাদের সকাল আর সন্ধ্যা এক হয় নাকো কখনো।
০২/০৩/২০২১
রাত-১০ঃ৩৭, ঘরের কোণে। একলা ফাগুন।
0 Comments