ভেঙে গড়ার পর সুখে আমি বলিনাই আমার চেয়ার-টেবিলের কথা
কতো কথায় না এখানে থেমে ছিলো মোড় ঘুরে নিয়ে ছিলো নিজের মতো সেই কবে কার এক রাতের ভাবনা থেকে এতো সব উৎসব এতো সব আয়োজনতারা কি পূর্ণতা পেয়েছে জড়ো হিসেবে মানুষের হাতে
তারা কি আর্তনাদ করে ছিলো যখন প্রাণ ছিলো?
সেই শব্দ আসেনি কানে, তবে পৃথিবীর সকলের প্রাণ আমার প্রাণে আমি যখন নিয়ন্ত্রন হীন হয় আঘাত করি
প্রাণ নেবার সে আঘাত আমরাই হৃদয়ে গাথে পীড়া দেয়, যতোক্ষণ না ব্যথা তার ম্লান হয় যতোক্ষণ না সে সেরে উঠে সুস্থ হয়ে ঘুরেফিরে না খাই।
এই আমার সব থেকে ভাড়ি সব থেকে বড়ো সত্যের চাবিকাঠি যা মানুষের আবির্ভাব ঘটারও আগে প্রকৃতির সাথে মানুষের প্রাণ বিনাশ।
এইসব থেমে যেতে চাই যখন প্রকৃতির বাহিরে মহাপ্রাণের পরিচিতি পর্ব, তখন এইসব কি হয়!
মানুষ হয়েছি বলেই কি মানুষের মতো হতে হবে?
হইনা একটা দূর্লভ বটগাছ।
হইনা একটা কবুতর, একটা দামড়া
হইনা সর্বপ্রাণের সমারহে তাদের মতো পছন্দের একটি সুন্দর একটি সুখ একটি রাত্রি তোমার আমার অবয়বে হাসি, কান্না দেখিনা দেখতে পারি না আমি হাসি তুমিও হাসিও আমরা প্রতিযোগিতায় নামবো
একটি হাসির মূল্য একটি পৃথিবী
শুধু তুমি আর আমি বর হিসেবে ইচ্ছা শুধু আমারই চাওয়া ছিলো।
এক পৃথিবী তুমি আমি একের ভিতর সাজাবো।
১৩/০২/২০২১
রাত-১০ঃ৩৬, ঘরের কোণে।ফাগুন।
0 Comments